Sunday, March 5, 2017
Friday, November 4, 2016
- 1:09:00 AM
- Hajabarala
- Informative_Part
- No comments
কি করে তৈরী হয়
পারমানবিক বিদ্যুৎ?
পারমাণুর
নিউক্লিয়াসে (কোরে) আবস্থিত আবদ্ধ শক্তিকে পারমাণিবিক শক্তি বলে। পরমাণুকে ভেঙ্গে এ
শক্তিকে মুক্ত করে সেই শক্তিকে কাজে লাগিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়।আসলে শক্তিটি আসে
তাপ শক্তি হিসেবে। এ তাপ শক্তি পানিকে বাষ্পে পরিণত করে।
বষ্প-চাপ টারবাইন ঘুরেয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করে থাকে। উৎপাদিত
এ বিদ্যুতই হলো পাররমাণবিক বিদ্যুৎ। নিউক্লিয়ার ফিশন এবং নিউক্লিয়ার ফিউশন এ দুটি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে
পরমাণুস্থিত নিউক্লিয়াস থেকে এ শক্তি নির্গত হয়ে থাকে।
রুপপুর পারমাণুবিক
বিদ্যুৎ কেন্দ্র যে প্রক্রিয়া ব্যবহার করা হবে
ইউরেনিয়াম-২৩৫(235U)-এর
নিউক্লিয়ার ফিশন প্রক্রিয়াঃ
আমাদের
রুপরুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রটিতে নিউক্লিয়ার ফিশন প্রক্রিয়াটি ব্যবহার করা হবে।
ইউরিনিয়াম-২৩৫ (235U) পরমানুকে ভেঙ্গে প্রাপ্ত তাপকে কাজে লাগিয়ে বিদ্যুৎ
উৎপাদন করা হবে। এ ভাঙ্গার কাজটি করবে নিউট্রন। এতে পৃথিবী বিখ্যাত পদার্থ বিজ্ঞানী
আইনস্টাইনের সাড়া জাগানো E=mc2 সূত্রানুযায়ী এক পরমাণু ইউরোনিয়াম-২৩৫
(235U)
থেকে ২০০MeV শক্তি উৎপাদন হবে। উৎপাদিত শক্তিটি আসবে
এক পরমাণু ইউরোনিয়াম-২৩৫ এর ভর এবং বিক্রিয়ায় উৎপাদিত এক পরমাণু জেনন-১৪৩ (143Xe) ও এক পরমাণু স্ট্রনশিয়াম-৯০ (90Sr) এর ভরের পার্থক্য থেকে। ইউরেনিয়াম-২৩৫(235U)-এর
নিউক্লিয়ার ফিশন প্রক্রিয়াঃ
আমাদের
রুপরুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রটিতে নিউক্লিয়ার ফিশন প্রক্রিয়াটি ব্যবহার করা হবে।
ইউরিনিয়াম-২৩৫ (235U) পরমানুকে ভেঙ্গে প্রাপ্ত তাপকে কাজে লাগিয়ে বিদ্যুৎ
উৎপাদন করা হবে। এ ভাঙ্গার কাজটি করবে নিউট্রন। এতে পৃথিবী বিখ্যাত পদার্থ বিজ্ঞানী
আইনস্টাইনের সাড়া জাগানো E=mc2 সূত্রানুযায়ী এক পরমাণু ইউরোনিয়াম-২৩৫
(235U)
থেকে ২০০MeV শক্তি উৎপাদন হবে। উৎপাদিত শক্তিটি আসবে
এক পরমাণু ইউরোনিয়াম-২৩৫ এর ভর এবং বিক্রিয়ায় উৎপাদিত এক পরমাণু জেনন-১৪৩ (143Xe) ও এক পরমাণু স্ট্রনশিয়াম-৯০ (90Sr) এর ভরের পার্থক্য থেকে।
Wednesday, September 28, 2016
- 9:23:00 PM
- Hajabarala
- No comments
আসুন জেনে নেওয়া যাক বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতি ও তার ব্যবহারঃ
☞ মিটার সেকল → দৈর্ঘ্য পরিমাপের সবচেয়ে সরল যন্ত্র ☞ ভার্নিয়ার স্কেল → দৈর্ঘ্য পরিমাপক যন্ত্র (মিলিমিটারের ভগ্নাংশ) ☞ স্লাইড ক্যালিপার্স → বস্তর দৈর্ঘ্য, চোঙ বা বেলনের উচ্চতা, ফাঁপা নলের অন্ত:ব্যাস ও বহির্ব্যাস, গোলকের ব্যাস নির্ণয় করা যায় ☞ স্প্রিং নিক্তি → সরাসরি বস্তর ওজন নির্ণায়ক ☞ তুলা যন্ত্র → খুব অল্প পরিমাণ জিনিসের ভর সুক্ষ্মভাবে নির্ণয় করার যন্ত্র ☞ জাইরোকম্পাস → জাহাজের দিক নির্ণায়ক ☞ অডিও মিটার → শব্দের তীব্রতা নির্ণায়ক ☞ অডিও ফোন → কানে দিয়ে শোনার যন্ত্র ☞ সিসমোগ্রাফ → ভূকম্পন তরঙ্গ পরিমাপক যন্ত্র ☞ রিখটার স্কেল → ভূকম্পন তীব্রতা পরিমাপের একটি গাণিতিক স্কেল। এ স্কেলে ১ থেকে ১০ পর্যন্ত ভূমিকম্পের তীব্রতা ধরা হয়। ১৯৩৫ সালে সি. এফ. রিখটার এটি আবিষ্কার করেন। ☞ রেইনগেজ → বৃষ্টি পরিমাপক যন্ত্র ☞ সেক্স্রট্যান্ট → সূর্য ও অন্যান্য গ্রহের কৌণিক উন্নতি পরিমাপক যন্ত্র ☞ ক্রোনোমিটার → দ্রাঘিমা নির্ণয় / সূক্ষ্ম সময় পরিমাপক যন্ত্র ☞ অ্যাক্সিলারোমিটার → ত্বরণ পরিমাপক যন্ত্র ☞ স্প্রিডোমিটার → দ্রুতি পরিমাপক যন্ত্র ☞ ভেলাটোমিটার → বেগের পরিমাণ নিণায়ক ☞ অ্যানিমোমিটার → বাতাসের গতিবেগ ও শক্তি পরিমাপক যন্ত্র ☞ ওডোমিটার → মোটর গাড়ির গতি নির্ণায়ক ☞ ট্যাকোমিটার → উড়োজাহাজের গতি নির্ণায়ক ☞ অলটিমিটার → উচ্চতা নির্ণায়ক ☞ ফ্যাদেমিটার → সমুদ্রের গভীরতা নির্ণায়ক ☞ ম্যানোমিটার → গ্যাসের চাপ নির্ণায়ক ☞ ব্যারোমিটার → বায়ুমন্ডলের চাপ নির্ণায়ক ☞ এনোমোমিটার → বায়ুর গতিবেগ মাপক যন্ত্র ☞ হাইগ্রোমিটার → বায়ুতে আর্দ্রতা পরিমাপক যন্ত্র ☞ হাইড্রোমিটার → তরলের আপেক্ষিক গুরত্ব বা ঘনত্ব নির্ণায়ক ☞ ল্যাক্টোমিটার → দুধের বিশুদ্ধতা নির্ণায়ক ☞ হাইড্রোফোন → পানির তলায় শব্দ নিরুপণ যন্ত্র ☞ ক্যালরিমিটার → তাপ পরিমাপক যন্ত্র ☞ থার্মোমিটার → উষ্ণতা পরিমাপক যন্ত্র ☞ থার্মোস্ট্যাট → ফ্রিজ, ইস্ত্রি, ওভেন ইত্যাদিতে সি’র তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের যন্ত্র ☞ পাইরোমিটার → তারকাসমূহের (সূর্যের) উত্তাপ নির্ণায়ক ☞ টেনসিওমিটার → তরলের পৃষ্ঠটান পরিমাপক যন্ত্র ☞ অ্যামিটার → বিদ্যুৎ প্রবাহ মাপক যন্ত্র ☞ গ্যালভানোমিটার → সুক্ষ্ম মাপের বিদ্যুৎ প্রবাহ নির্ণায়ক যন্ত্র ☞ ওহম মিটার → পরিবাহীর রোধ নির্ণায়ক ☞ ভোল্ট মিটার → বৈদ্যুতিক বিভব বা চাপ পরিমাপক যন্ত্র ☞ ইলেক্ট্রফেরাস → বৈদ্যুতিক আবেশ দ্বারা চার্জ উৎপাদনের সরল যন্ত্র ☞ ভ্যানডিগ্রাফ → বৈদ্যুতিক আবেশ দ্বারা চার্জ উৎপাদনের আধুনিক যন্ত্র ☞ তড়িৎবীক্ষনযন্ত্র/ই্লেক্ট্রোস্কোপ → কোন বস’তে আধানের অস্তিত্ব ও প্রকৃতি নির্ণায়ক ☞ স্ফিগমোম্যানোমিটার → মানবদেহের রক্তচাপ নির্ণায়ক ☞ স্টেথোস্কোপ → হৃৎপিন্ড ও ফুসফুসের শব্দ নিরুপক যন্ত্র ☞ কার্ডিওগ্রাফ → হৃৎপিন্ডের গতি নির্ণায়ক ☞ ক্রেস্কোগ্রাফ → উদ্ভিদের গতি নির্ণায়ক ☞ ইনকিউবেটর → ডিম থেকে বাচ্চা ফুটানোর যন্ত্র ☞ ড্রেজার → পানির নিচে মাটি কাটার যন্ত্র ☞ পাওয়ার থ্রেসার → ধান মাড়াইয়ের মেশিন।
Monday, September 26, 2016
- 11:59:00 PM
- Hajabarala
- No comments
1 ফুট = 12 ইঞ্চি
1 গজ = 3 ফুট
1 মাইল = ১৭৬০ গজ
1 মাইল ≈ 1.61 কিলোমিটার
1 ইঞ্চি = 2.54 সেন্টিমিটার
1 ফুট = 0.3048 মিটার
1 মিটার = 1,000 মিলিমিটার
1 মিটার = 100 সেন্টিমিটার
1 কিলোমিটার = 1,000 মিটার
1 কিলোমিটার ≈0 .63মাইল
# ক্ষেত্রঃ
1 বর্গ ফুট = 144 বর্গ ইঞ্চি
1 বর্গ গজ = 9 বর্গ ফুট
1 একর = 43.560 বর্গ ফুট
# আয়তনঃ
1 লিটার ≈ 0.264 গ্যালন
1 ঘন ফুট = 1.728 ঘন ইঞ্চি
1 ঘন গজ = 27 ঘন ফুট
# ওজনঃ
1 আউন্স ≈ 28.350 গ্রাম
1 cvDÛ= 16 আউন্স
1 cvDÛ ≈ 453.592 গ্রাম
1 এক গ্রামের এর্কসহস্রাংশ = 0.001 গ্রাম
1 কিলোগ্রাম = 1,000 গ্রাম
1 কিলোগ্রাম ≈ 2.2 পাউন্ড
1 টন = 2,200 পাউন্ডে
1 গজ = 3 ফুট
1 মাইল = ১৭৬০ গজ
1 মাইল ≈ 1.61 কিলোমিটার
1 ইঞ্চি = 2.54 সেন্টিমিটার
1 ফুট = 0.3048 মিটার
1 মিটার = 1,000 মিলিমিটার
1 মিটার = 100 সেন্টিমিটার
1 কিলোমিটার = 1,000 মিটার
1 কিলোমিটার ≈0 .63মাইল
# ক্ষেত্রঃ
1 বর্গ ফুট = 144 বর্গ ইঞ্চি
1 বর্গ গজ = 9 বর্গ ফুট
1 একর = 43.560 বর্গ ফুট
# আয়তনঃ
1 লিটার ≈ 0.264 গ্যালন
1 ঘন ফুট = 1.728 ঘন ইঞ্চি
1 ঘন গজ = 27 ঘন ফুট
# ওজনঃ
1 আউন্স ≈ 28.350 গ্রাম
1 cvDÛ= 16 আউন্স
1 cvDÛ ≈ 453.592 গ্রাম
1 এক গ্রামের এর্কসহস্রাংশ = 0.001 গ্রাম
1 কিলোগ্রাম = 1,000 গ্রাম
1 কিলোগ্রাম ≈ 2.2 পাউন্ড
1 টন = 2,200 পাউন্ডে
Tuesday, September 20, 2016
- 12:22:00 PM
- Hajabarala
- Informative_Part
- No comments
চাকরীর
ইন্টারভিউর ১০ টি কার্যকরি পরামর্শ
১) Attitude/ আচরণ/ ভঙ্গি: ইন্টারভিউ রুমে প্রবেশের সময় যদি আপনি হাস্যোজ্বল ও আশাবাদী চেহারা নিয়ে প্রবেশ করতে পারেন তবে ভাববেন আপনি ৫০% মার্ক পেয়ে গেলেন। আর যদি ঠান্ডা, ভয় এবং উদাসীন লুক নিয়ে প্রবেশ করেন তবে আপনি ৯৯% ফেল।
২) নিজস্ব ভাবভংগি: ইন্টারভিউ চলাকালিন সময় নিজস্ব ভাবভংগি ফুটিয়ে তুলুন। আপনি যদি অন্য কাউকে ফলো করেন এবং সেটা যদি টেবিলের উপারের ব্যক্তিগণ পছন্দ করেন তাহলে বুঝতে হবে তারা আপনাকে পছন্দ করেনি। আপনি যার চরিত্র ফলো করেছেন তারা সেই চরিত্রটাকে পছন্দ করেছে। অতএব, নিজের ভংগিতে সমস্ত প্রশ্নের জবাব দেয়ার চেষ্টা করুন।
৩) রিল্যাক্স: ইন্ট্যারভিউ কে বাংলায় সাক্ষাতকার বলে। সুতরাং, সাধারণ সাক্ষাতকারের সময় আপনি যেমন স্বাভাবিক থাকেন এখানেও আপনি তেমনই থাকুন। ধীরে ধীরে জবাব দেয়ার চেষ্টা করুন। এতে করে আপনি স্বাভাবিক হবার সময় ও সুযোগ পাবেন। প্রশ্নের জবাব ও গুছিয়ে দিতে পারবেন। আপনি তাদের বুঝিয়ে দিন যে, এই ইন্টারভিউ আপনার নিকট খুবই স্বাভাবিক একটি বিষয়।
৪) বিচারক পর্যবেক্ষন: যদি আপনি রিয়েলাইজ করতে পারেন তবে এটি একটি গুরুত্বপুর্ন বিষয়। আপনি বিচারকদের চেহারা, ড্রেস, বসার ভংগি, টেবিলের আসবাবপত্র ইত্যাদি দেখেই বিচারকদের মনোভাব অনেকটাই বুঝতে পারবেন। তাদের ধর্মিয় চিন্তাভাবনা ও রাজনৈতিক মতাদর্শ বুঝে জবাব দিতে পারলে সেটা আরো বেশি ভাল।
৫) যথোচিত হওয়া: সকল স্মার্টনেস, যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা সবই ব্যার্থ যদি সেটা সঠিক সময় ব্যবহার করা না যায়। এতএব, আপনি যেই অফিসের কাজের জন্য ইন্টারভিউ দিচ্ছেন সেই অফিসে কাজ করার মত ফিট আপনাকে প্রমান করতে হবে। কাজেই কোন উত্তরের ক্ষেত্রে আপনি সঠিক থাকা সত্ত্বেও বিচারক সেটা গ্রহণ করতে না চাইলে তর্ক না করে ব্রেইন খাটিয়ে উত্তর দিতে হবে।
৬) হিউমার: আজকাল সর্বক্ষেত্রে হিউমার বিষয়টি বেশ গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করা হয়। কাজেই পরিস্থিতির সাথে নিজের হিউমারও পরিবর্তন করতে হবে। যেমন, আপনি হয়ত হেসে খেলে কথা বলছেন কিন্তু হয়ত বিচারক সেটা পছন্দ করছে না তখন বিচারকের মেজাজের উপর নির্ভর করেই আপনাকে সিরিয়াস মুডে কথা বলতে হতে পারে। আপনার এবং বিচারকের বয়সের পার্থক্যের উপরও সেন্স অব হিউমার পরিবর্তিত হতে পারে।
৭) নিজের নয় তাদের চাহিদার উপর ফোকাস দেয়া: সবসময় নিজের বার্তি টেলেন্টকে প্রকাশ করা নয় বরং নিজেকে তাদের ডিমান্ড অনুযায়ি যোগ্যহিসেবে প্রমাণ করাই ইন্টারভিউ।
৮) ধৈর্যশীল হওয়া: ইন্টারভিও সচরাচরের চেয়ে দীর্ঘায়িত হওয়া আপনাকে পছন্দ হওয়ার ইংগিত দেয়। কাযেই কখনো ধৈর্যহারা হয়ে নিজের চোখে মুখে বিরক্তের ছাপ ফেলা যাবে না। বরং, দীর্ঘায়িত হওয়ার ফলে আপনি যেন তাদের পরিবেশের সাথে মিশে গেছেন এমন একটি মুড নিয়ে আসা। যা প্রমান করবে যে, আপনি অতি দ্রুত এই অফিসে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারবেন, এবং আপনার তাদের এবং তাদের অফিস পছন্দ হয়েছে।
৯) জিজ্ঞাসা: যদি আপনি কোন প্রশ্ন না বুঝে থাকেন তবে পুনরায় জিজ্ঞেস করুন। না বুঝে উল্টা পাল্টা উত্তর দেয়া সব সময়ই বোকামি। আর জিজ্ঞেস করা সব সময় পজেটিভ।
১০) ব্যক্তিগত সমস্যার কথা কখনো শেয়ার করবেন না। যেমন, চাকরিটি আমার বেশ প্রয়োজন ইত্যাদি।
আরো কিছু টিপস:
- কখনো পুরাতন কম্পানির বদনাম করবেন না।
- বেতনকে এত বেশি গুরুত্ব দিবেন না।
- রাজনৈতিক বিষয় এরিয়ে যাবার চেষ্টা করুন।
- ইন্টারভিউ সেশন নিজ থেকেই শেষ করে দেবার চেষ্টা করবেন না।
- জবাবের ক্ষেত্রে হ্যা, কিংবা না’র উপর সিমাবদ্ধ না থেকে পরিপুর্ন উত্তর দিন।
- সবসময় পজেটিভ থাকুন।
- Confident থাকুন।
- আপনাকে যা বলা হয় সেটা ভাল করে শুনুন
- কখনো পুরাতন কম্পানির বদনাম করবেন না।
- বেতনকে এত বেশি গুরুত্ব দিবেন না।
- রাজনৈতিক বিষয় এরিয়ে যাবার চেষ্টা করুন।
- ইন্টারভিউ সেশন নিজ থেকেই শেষ করে দেবার চেষ্টা করবেন না।
- জবাবের ক্ষেত্রে হ্যা, কিংবা না’র উপর সিমাবদ্ধ না থেকে পরিপুর্ন উত্তর দিন।
- সবসময় পজেটিভ থাকুন।
- Confident থাকুন।
- আপনাকে যা বলা হয় সেটা ভাল করে শুনুন
Subscribe to:
Posts (Atom)