Tuesday, September 20, 2016



চাকরীর ইন্টারভিউর ১০ টি কার্যকরি পরামর্শ
) Attitude/ আচরণ/ ভঙ্গি: ইন্টারভিউ রুমে প্রবেশের সময় যদি আপনি হাস্যোজ্বল আশাবাদী চেহারা নিয়ে প্রবেশ করতে পারেন তবে ভাববেন আপনি ৫০% মার্ক পেয়ে গেলেন। আর যদি ঠান্ডা, ভয় এবং উদাসীন লুক নিয়ে প্রবেশ করেন তবে আপনি ৯৯% ফেল
) নিজস্ব ভাবভংগি: ইন্টারভিউ চলাকালিন সময় নিজস্ব ভাবভংগি ফুটিয়ে তুলুন। আপনি যদি অন্য কাউকে ফলো করেন এবং সেটা যদি টেবিলের উপারের ব্যক্তিগণ পছন্দ করেন তাহলে বুঝতে হবে তারা আপনাকে পছন্দ করেনি। আপনি যার চরিত্র ফলো করেছেন তারা সেই চরিত্রটাকে পছন্দ করেছে। অতএব, নিজের ভংগিতে সমস্ত প্রশ্নের জবাব দেয়ার চেষ্টা করুন
) রিল্যাক্স: ইন্ট্যারভিউ কে বাংলায় সাক্ষাতকার বলে। সুতরাং, সাধারণ সাক্ষাতকারের সময় আপনি যেমন স্বাভাবিক থাকেন এখানেও আপনি তেমনই থাকুন। ধীরে ধীরে জবাব দেয়ার চেষ্টা করুন। এতে করে আপনি স্বাভাবিক হবার সময় সুযোগ পাবেন। প্রশ্নের জবাব গুছিয়ে দিতে পারবেন। আপনি তাদের বুঝিয়ে দিন যে, এই ইন্টারভিউ আপনার নিকট খুবই স্বাভাবিক একটি বিষয়
) বিচারক পর্যবেক্ষন: যদি আপনি রিয়েলাইজ করতে পারেন তবে এটি একটি গুরুত্বপুর্ন বিষয়। আপনি বিচারকদের চেহারা, ড্রেস, বসার ভংগি, টেবিলের আসবাবপত্র ইত্যাদি দেখেই বিচারকদের মনোভাব অনেকটাই বুঝতে পারবেন। তাদের ধর্মিয় চিন্তাভাবনা রাজনৈতিক মতাদর্শ বুঝে জবাব দিতে পারলে সেটা আরো বেশি ভাল
) যথোচিত হওয়া: সকল স্মার্টনেস, যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা সবই ব্যার্থ যদি সেটা সঠিক সময় ব্যবহার করা না যায়। এতএব, আপনি যেই অফিসের কাজের জন্য ইন্টারভিউ দিচ্ছেন সেই অফিসে কাজ করার মত ফিট আপনাকে প্রমান করতে হবে। কাজেই কোন উত্তরের ক্ষেত্রে আপনি সঠিক থাকা সত্ত্বেও বিচারক সেটা গ্রহণ করতে না চাইলে তর্ক না করে ব্রেইন খাটিয়ে উত্তর দিতে হবে
) হিউমার: আজকাল সর্বক্ষেত্রে হিউমার বিষয়টি বেশ গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করা হয়। কাজেই পরিস্থিতির সাথে নিজের হিউমারও পরিবর্তন করতে হবে। যেমন, আপনি হয়ত হেসে খেলে কথা বলছেন কিন্তু হয়ত বিচারক সেটা পছন্দ করছে না তখন বিচারকের মেজাজের উপর নির্ভর করেই আপনাকে সিরিয়াস মুডে কথা বলতে হতে পারে। আপনার এবং বিচারকের বয়সের পার্থক্যের উপরও সেন্স অব হিউমার পরিবর্তিত হতে পারে
) নিজের নয় তাদের চাহিদার উপর ফোকাস দেয়া: সবসময় নিজের বার্তি টেলেন্টকে প্রকাশ করা নয় বরং নিজেকে তাদের ডিমান্ড অনুযায়ি যোগ্যহিসেবে প্রমাণ করাই ইন্টারভিউ
) ধৈর্যশীল হওয়া: ইন্টারভিও সচরাচরের চেয়ে দীর্ঘায়িত হওয়া আপনাকে পছন্দ হওয়ার ইংগিত দেয়। কাযেই কখনো ধৈর্যহারা হয়ে নিজের চোখে মুখে বিরক্তের ছাপ ফেলা যাবে না। বরং, দীর্ঘায়িত হওয়ার ফলে আপনি যেন তাদের পরিবেশের সাথে মিশে গেছেন এমন একটি মুড নিয়ে আসা। যা প্রমান করবে যে, আপনি অতি দ্রুত এই অফিসে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারবেন, এবং আপনার তাদের এবং তাদের অফিস পছন্দ হয়েছে
) জিজ্ঞাসা: যদি আপনি কোন প্রশ্ন না বুঝে থাকেন তবে পুনরায় জিজ্ঞেস করুন। না বুঝে উল্টা পাল্টা উত্তর দেয়া সব সময়ই বোকামি। আর জিজ্ঞেস করা সব সময় পজেটিভ
১০) ব্যক্তিগত সমস্যার কথা কখনো শেয়ার করবেন না। যেমন, চাকরিটি আমার বেশ প্রয়োজন ইত্যাদি
আরো কিছু টিপস:
-
কখনো পুরাতন কম্পানির বদনাম করবেন না।
-
বেতনকে এত বেশি গুরুত্ব দিবেন না।
-
রাজনৈতিক বিষয় এরিয়ে যাবার চেষ্টা করুন।
-
ইন্টারভিউ সেশন নিজ থেকেই শেষ করে দেবার চেষ্টা করবেন না।
-
জবাবের ক্ষেত্রে হ্যা, কিংবা না উপর সিমাবদ্ধ না থেকে পরিপুর্ন উত্তর দিন।
-
সবসময় পজেটিভ থাকুন।
- Confident
থাকুন।
-
আপনাকে যা বলা হয় সেটা ভাল করে শুনুন


ABC লাইসেন্স কি? কেন দরকার? কিভাবে পাওয়া যাবে?
উত্তরঃ ABC লাইসেন্স হল বাংলাদেশ বিদ্যুৎ, জালানি খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধিনে বিদ্যুৎ লাইসেন্স বোর্ড কর্তৃক একটি সনদ পত্র।
ABC
লাইসেন্স কে প্রথমে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে। / সুপারভাইজার সনদ, / টিকাদার সনদ।
আবার প্রত্যেকটিকে ভাগে করা হয়েছে। A= উচ্চ চাপের(১১কেভি+),B= মধ্যম চাপ(৪৪০কেভি+) এবং C= নিম্ন চাপ (২২০কেভি) ইত্যাদি লাইনের ব্যবহার পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে হবে।
খরচঃ
ABC
লাইসেন্স এর সবগুলো একত্রেও নেওয়া যায়, আবার একক ভাবেও নেওয়া যায়।
A
এর জন্য ১২০০ টাকা, B=১২০০ এবং C = ১২০০ সাথে পরিক্ষার ফি হিসেবে ৪০০ টাকা ;
অর্থাৎ ABC= X১২০০+৪০০= ৪০০০ টাকা লাগবে। (ref. Robiul vai)
আবার টিকাদার এর জন্য শুধু মাত্র ১০০০ টাকা লাগবে।(ref. Rokuzzaman vai)
বাস্তবে এর গুরুত্ত্ব অপরিসীম। বর্তমানে সকল চাকরীর ক্ষেত্রেই এর লাইসেন্স কে প্রাধান্য দেওয়া হয়। এমন কি এই সনদ প্রদান করা হলে আপনার অভিজ্ঞতা সম্পর্কেও জানতে চাওয়া হবে না।
আর বড় ধরনের কোন কাজ করতে চাইলে এটি লাগবে

এখন আসি কিভাবে পাওয়া যাবে।
লাইসেন্স গুলো পাওয়ার জন্য প্রথমে নিদিষ্ট চালান নাম্বার সহ সোনালি বাংকে টাকা জমা দিতে হবে। এরপর নিদিষ্ট ফ্রমে লাইসেন্স এর জন্য আবেদন করতে হবে। ফ্রমটি পাওয়া যাবে, বিদ্যুৎ লাইসেন্স বোর্ড অথবা eacei.gov
bd
তে। ফ্রমটি যথাযথ ভাবে পূরণ করে জমা দিতে হবে, ফ্রমটির সাথে ব্যাংক ড্রাফ এর কপি অন্যান্য অবিজ্ঞতার সনদ ( থাকলে) সংযুক্ত করে জমা দিতে হবে সচিব বরাবর (Engr.Ataor Rahaman)
জমা দেওয়ার পরে পরিক্ষার তারিখ জানিয়ে দেওয়া হবে।
বিস্তারিত জানতে,,,,
২৪ তোপখানা, জ্যোৎস্না কমপ্লেক্স, ঢাকা - ১০০০

Thursday, September 1, 2016

যে প্রশ্ন গুলো আপনাকেও মুখোমুখি হতে পারে। আগে থেকে জেনে নিন প্রশ্নের উত্তর গুলো্ এবং আরো সব প্রশ্নের উত্তর জানতে নিচের লিংকে যান।
এখানে ক্লিক করুন..


You can replace this text by going to "Layout" and then "Page Elements" section. Edit " About "

Search Here

Recent Posts

Blogger news

Popular Posts